' কবিতা খরার প্রহরে '
১ ।
আর কিছুক্ষণ, দাঁড়াও, ধ্যান পূর্ণ হবে
হৃদয় পূর্বাভাস দিলে
পুরনো বিকেল থেকে ফিরিয়ে আনবো মণিমুক্তো
গলা শুকিয়ে আছে চারমাস
ঠায় বসে থাকা ইচ্ছের
কোন ঘুম নেই
বিরাম নেই কোন
নক্ষত্রও তো পণ করে একাকি রাতে জ্বলে
অধিকার পাবে,
আকাশ পাবে বলে ।
২।
পণ কে ধর্ম বলেই মেনে নিয়েছি
বিশ্বাসের চাকাতে
গড়িয়ে যাচ্ছে রাতগুলো
একদিন কবিতা ছিল
ভাবছি, তোমাকে ফিরে পাবো
ধ্যান একাগ্রতা বাড়ায়
বাড়ায় দৃষ্টির আয়ু
অনুপস্থিতি তোমার কাছে নিয়ে চলেছে ক্রমশ
শুভেচ্ছা... তুমি কী আমার কেউ !
৩।
খুব উঁচু নিচু রাত, অনঙ্গ অন্ধকার
কারো পায়ের ছাপ রাখা নেই
চোখ বুজে মন খুলে দিয়েছি
যেখানে তোমার মুখ প্রতিপল ভেসে থাকে
হিংসে নিকেশ করে, সৃজন
অনুর্বর মাটিতে উৎপাদনক্ষম
হে প্রেম,
তোমাকে চিনেছি
৪ ।
' বর্ষা '
জ্বলে জ্বলে একদিন গ্রীষ্মও ফুরোবে
বৃষ্টি শুরু হবে একদিন টানা
বারান্দায় জল, ব্যালকনিতেও
শুরুর দিনে
তুমি ঠিক যেভাবে এসেছিলে
৫ ।
' জীবন '
প্রতিটি বর্ষা শেষের শস্যমুকুল
নির্মাণের গল্পই শুনিয়েছে কেবল
চুপচাপ হয়ে আবিষ্কার করেছি
শোক সন্তাপের রহস্যময়তা
কিছুটা দূরে নম্র শূন্যতা নিয়ে দাঁড়িয়ে থেকেছি
প্রথমে শুষেছে ভেতর
শিখিয়েছে পরে জীবনের ছন্দবদ্ধতা
সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে কতটা ভেঙে নিতে পারো তুমি ?
আকাশের মাঝে দু-দল মেঘ, ঘর্ষণ
আওয়াজে গাঢ় যন্ত্রণার গান
কিছু তো একটা ফুলে উঠবে হাওয়ায়
দৃশ্য পরবর্তী দৃশ্য, যেখানে
চাল ফুটে উঠবে-- উদাসীনতার ছায়া নাকি আলোয়
বৃষ্টি থেমেছে যখন, আকাশ ছেয়ে যাচ্ছে
রামধনুর ছটায় !
১ ।
আর কিছুক্ষণ, দাঁড়াও, ধ্যান পূর্ণ হবে
হৃদয় পূর্বাভাস দিলে
পুরনো বিকেল থেকে ফিরিয়ে আনবো মণিমুক্তো
গলা শুকিয়ে আছে চারমাস
ঠায় বসে থাকা ইচ্ছের
কোন ঘুম নেই
বিরাম নেই কোন
নক্ষত্রও তো পণ করে একাকি রাতে জ্বলে
অধিকার পাবে,
আকাশ পাবে বলে ।
২।
পণ কে ধর্ম বলেই মেনে নিয়েছি
বিশ্বাসের চাকাতে
গড়িয়ে যাচ্ছে রাতগুলো
একদিন কবিতা ছিল
ভাবছি, তোমাকে ফিরে পাবো
ধ্যান একাগ্রতা বাড়ায়
বাড়ায় দৃষ্টির আয়ু
অনুপস্থিতি তোমার কাছে নিয়ে চলেছে ক্রমশ
শুভেচ্ছা... তুমি কী আমার কেউ !
৩।
খুব উঁচু নিচু রাত, অনঙ্গ অন্ধকার
কারো পায়ের ছাপ রাখা নেই
চোখ বুজে মন খুলে দিয়েছি
যেখানে তোমার মুখ প্রতিপল ভেসে থাকে
হিংসে নিকেশ করে, সৃজন
অনুর্বর মাটিতে উৎপাদনক্ষম
হে প্রেম,
তোমাকে চিনেছি
৪ ।
' বর্ষা '
জ্বলে জ্বলে একদিন গ্রীষ্মও ফুরোবে
বৃষ্টি শুরু হবে একদিন টানা
বারান্দায় জল, ব্যালকনিতেও
শুরুর দিনে
তুমি ঠিক যেভাবে এসেছিলে
৫ ।
' জীবন '
প্রতিটি বর্ষা শেষের শস্যমুকুল
নির্মাণের গল্পই শুনিয়েছে কেবল
চুপচাপ হয়ে আবিষ্কার করেছি
শোক সন্তাপের রহস্যময়তা
কিছুটা দূরে নম্র শূন্যতা নিয়ে দাঁড়িয়ে থেকেছি
প্রথমে শুষেছে ভেতর
শিখিয়েছে পরে জীবনের ছন্দবদ্ধতা
সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে কতটা ভেঙে নিতে পারো তুমি ?
আকাশের মাঝে দু-দল মেঘ, ঘর্ষণ
আওয়াজে গাঢ় যন্ত্রণার গান
কিছু তো একটা ফুলে উঠবে হাওয়ায়
দৃশ্য পরবর্তী দৃশ্য, যেখানে
চাল ফুটে উঠবে-- উদাসীনতার ছায়া নাকি আলোয়
বৃষ্টি থেমেছে যখন, আকাশ ছেয়ে যাচ্ছে
রামধনুর ছটায় !
No comments:
Post a Comment