ঘরবাড়ি কথার
আদল
১৬
ঝাটা জলে শুদ্ধ হয় গৃহস্থ উঠোন
মেধাবী সন্তান তবু বিছানা ছাড়ে না
বাইরে অপেক্ষা রত তোমার সওয়ারি
ওঠো প্রেম, নিজেকে প্রস্তুত করো
মুখ তুলে সাড়া দাও ঘাতক শহরে
হে আমার নৈশব্দ , তুমি জলের গোঙানি
ঝাটা জলে শুদ্ধ হয় গৃহস্থ উঠোন
মেধাবী সন্তান তবু বিছানা ছাড়ে না
বাইরে অপেক্ষা রত তোমার সওয়ারি
ওঠো প্রেম, নিজেকে প্রস্তুত করো
মুখ তুলে সাড়া দাও ঘাতক শহরে
হে আমার নৈশব্দ , তুমি জলের গোঙানি
১৭
আমার কুসংস্কার
আমি শরীরে লালন করি
ওকে খেলতে
শেখাই
, অনিদ্রায়
পায়চারি দিতে,
এমনকি ফোঁস
করার অভ্যাস ও রপ্ত
কিছুই বোঝে না
যারা,
তাদের
জন্য দু-
এক
টুকরো
কুসংস্কার বেঁচে
থাক । বেঁচে থাক বেলপাহাড়ি ।
নিকানো উঠোনে
লক্ষণরেখা ।
পুতুল নাচের এ
শহর জানে ক্ষনজন্মা পাহাড়ের প্রতিভা
১৮
আলো নিভে গেলে অনুশোচনা কোরো না। অনেকেই অন্ধকারে ঢিল মারে । পয়সা তুলে নেয় শনি মন্দির থেকে ।
আলো নিভে গেলে অনুশোচনা কোরো না। অনেকেই অন্ধকারে ঢিল মারে । পয়সা তুলে নেয় শনি মন্দির থেকে ।
হল ভর্তি লোক
তো অন্ধকারেই সিনেমা হাতরায় । হাসে, গড়িয়ে
পড়ে । শুনেছি কেউ কেউ ঘড়িও দেখতে জানে
অন্ধ রাস্তায়
।
আলো নিভে গেলে
অপদেবতা আসে । আমাকে মানুষ হতে শেখায় ।
১৯
পাগলেরও অসুখ
হয়,
গলা খাকিয়ে বমি করে গা ভরে
সাহায্য চায় না বটে
তবু গোড় খায় শক্ত মাটিতে
ভেবো না স্বপ্ন দোষ
দু- একটা সভ্যতা ভাঙে আত্মরতিতে
নুইয়ে পড়ে মাটির সমতলে
পাগলের খেয়াল যেমন,
ছুঁয়ে থাকে পদতল, রতি ক্লান্ত যুবকের
গলা খাকিয়ে বমি করে গা ভরে
সাহায্য চায় না বটে
তবু গোড় খায় শক্ত মাটিতে
ভেবো না স্বপ্ন দোষ
দু- একটা সভ্যতা ভাঙে আত্মরতিতে
নুইয়ে পড়ে মাটির সমতলে
পাগলের খেয়াল যেমন,
ছুঁয়ে থাকে পদতল, রতি ক্লান্ত যুবকের
২০
তুমি শোকাহত, আলো জ্বেলে
সে আস্ফালনে কি লাভ।
মেরুদণ্ডহীন সুস্থ
মানুষ আমরা । ল্যাজ নেড়ে প্রশংসা কোড়াই ।
চুপ থাকো । বাইশ গজের এ খেলায় তুমি বিচারক নও।
আত্মঘাতী; সেও
তো সাহসী। যে আলো তোমার শোকে নেই।
অসামান্য লেখাগুলি আমায় মুগ্ধ করল ।নতুন দিনের এই কবি প্রতিশ্রুতি নিয়ে এসেছে ।আরও নতুন লেখার অপেক্ষায় রইলাম ।কবিকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
ReplyDeleteঅসামান্য লেখাগুলি আমায় মুগ্ধ করল ।নতুন দিনের এই কবি প্রতিশ্রুতি নিয়ে এসেছে ।আরও নতুন লেখার অপেক্ষায় রইলাম ।কবিকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
ReplyDeleteআপনাকে অনেক ধন্যবাদ
ReplyDeleteবাঃ... লেখাগুলি দারুণ।
ReplyDelete